পুজো কবে? গোনা শুরু ১০০ দিন আগে থেকে। চারদিনের চরকি পাকের হিসেব সপ্তমীর শতদিবস আগে থেকেই শুভারম্ভ। এখন অবশ্য পুজো আর চারদিনে আটকে নেই। উৎসবের উৎস এখন পিতৃপক্ষ থেকেই উৎসারিত হয়। ঘোরাঘুরির শুরু। কেমন ঘোরা? কেমন দর্শন? তারই ঝলক এবারের সফরে। পুজো সফর শুরু করা যাক।
১। চিত্রগ্রাহক জয়দীপ মুখোপাধ্যায়। বর্তমানে কর্মসূত্রে ডিমাপুরের বাসিন্দা।
ডিমাপুর মারোয়াড়ি পট্টি ওল্ড মার্কেট দুর্গাপুজো কমিটির পুজো।
২। বেঙ্গালুরুর পুজো। ছবি সোমা ঘোষের সৌজন্যে। তিনি বর্তমানে বেঙ্গালুরুর প্রবাসী বাঙালি।
বেঙ্গালুরুর ‘দ্য বেঙ্গলি অ্যাসোসিয়েশনের’ পুজো। এই পুজোর বয়স ৬৯ বছর। বহু লোক সমাগম হয়। এখানের মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান বিশেষ আকর্ষণ।
বেঙ্গলি অ্যাসোসিয়েশনের পুজোর আরেক ঝলক
প্রবাসে এই পুজো ঘিরে গড়ে ওঠে মহামিলন ক্ষেত্র
৩। চিত্রগ্রাহক ঋতুপর্ণা ঘোষ। মুর্শিদাবাদের বহরমপুর নিবাসী।
নবাবি এলাকায় আরও কিছু পুজো রয়েছে।
আখের ছিবড়ে দিয়ে তৈরি প্রতিমা।
খাগড়ার বহু প্রাচীন পুজো। এখনকার প্রতিমা বিখ্যাত। এখনকার ঠাকুর না দেখলে এলাকাবাসীর পুজো শেষ হয় না।
৪। চিত্রগ্রাহক সঙ্গীতা গলুই। ডাক্তারি পড়াশোনার সূত্রে বেঙ্গালুরু প্রবাসী।
বেঙ্গালুরুর দাবাংগিরিতে পুজো হয়।
৫। যথা ইচ্ছা তথা যা-এর চার সদস্যের পুজো দেখা।
৬। চিত্রগ্রাহক দেবপ্রিয়া। হুগলির বাসিন্দা।
হুগলির আরেকটি পুজো।
৭। চিত্রগ্রাহক পূজা বৈদ্য। সোনারপুরের বাসিন্দা।
কলকাতার যোধপুর পার্কের প্রতিমা।
৮। চিত্রগ্রাহক গৌতম কাঁড়ার। দিল্লি প্রবাসী বাঙালি।
৯। চিত্রগ্রাহক সোমা চক্রবর্তী দত্ত। মালদহের বাসিন্দা।
১০। চিত্রগ্রাহক নন্দিতা দাস। হাওড়ার বাসিন্দা।
১১। চিত্রগ্রাহক শ্রেয়াঞ্জলি ঘোষ। কল্যাণীর বাসিন্দা।
১২ পল্লীর পুজো।কল্যাণী।
১২। চিত্রগ্রাহক অর্ণবাংশু নিয়োগী।
জানবাজারের রানীরাসমনীর বাড়ির প্রতিমা।
প্রচ্ছদ চিত্র— বহরমপুরের বিষ্ণুপুর এলাকার অনামী ক্লাবের মণ্ডপ। উল দিয়ে মধুবনি শিল্পরীতিতে নানা ছবি ফুটিয়ে তোলা হয়েছে মণ্ডপের গায়ে।
ছবি— ঋতুপর্ণা ঘোষ।